posts from life-০১
আমার বসুন্ধারার বাসার এক বড় ভাই রাজীব। তার সাথে আমার প্রায়ই বিভিন্ন ফিলসফিকাল বিষয়ে আলাপ হয়। একদিন হাটতে হাটতে কি বিষয়ে জানি আলাপ করতে করতে হটাত রাজীব ভাই আমাকে বলল " বুজসিস সোহাদ,দিন শেষে আসলে আশেপাশের মানুষ ই ম্যাটার করে..তোর আসে পাশে যদি আপনার আপন জন, ভালবাসার মানুষ না থাকে তবে যেখানেই থাকিস কিছু যায় আসে না।"
ওইদিন বাসায় আসার পর জিনিস টা নিয়ে আমি চিন্তা করলাম...ধরুন আপনি এমন একটা জায়গায় আছেন যেখানে অত্যাধুনিক জীবন ধারণের সব ই আছে কিন্তু আপনার আপনজন বলে কেও নাই, কি হবে এই অত্যাধুনিক জীবন যাপন দিয়ে তখন?
আমি মানুষ টা একটু চাপা স্বভাবের। সহজে নিজের অনুভুতি প্রকাশ করতে পারি না।কিন্তু মাঝে মাঝে সবকিছু চাপা রাখা যায় না,রাখা উচিত ও না। এইজন্যই মনে হয় লেখা লেখি শুরু করসি ! :p
আমি আগে কখনও কাছের কেও মারা গেলে কিরকম লাগে জিনিস টা উপলব্ধি করতে পারি নাই। কারন আমার কখনও ওইরকম পরিস্থিতি হয় নায়। কিন্তু প্রায় দুইমাস আগে আমার অত্যন্ত কাছের একজন মানুষ দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ায় আমার এই অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়...
প্রথম যখন আমি দুর্ঘটনার খবর শুনি আমি তখন ইউনিভার্সিটি তে। খবর টা শুনার পর আমার প্রথম কতক্ষণ বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল। কিন্তু কতক্ষণ পরেই আমি আবার স্বাভাবিক হয়ে যাই। আমার মনে হচ্ছিল আসলে কিছুই হয় নায়......বাসায় আসলাম...বাসার আসার কতক্ষণ পর্যন্ত আমার কন অনুভুতি ছিল না...মনে হচ্ছিল কিছুই হয় নায়। কিন্তু কতক্ষণ পর হটাত করে প্রচণ্ড কান্না পাইতে শুরু করল... শেষ কবে কাদসি মনে করতে পারতেসি না... হটাত এত কান্না পাওায় আমার নিজের ই কেমন জানি লাগতেসিল ... হটাত নিজেকে একদম একা একা মনে হচ্ছিল...।। আমি চাচ্ছিলাম না আমার কান্না আমার বাকি ফ্লাট ম্যাট রা দেখুক ... কিন্তু আবার রুম একা থেকে প্রচণ্ড একা একা লাগতেসিল... শেষ এ ঠিক করলাম রুম এ একা থাকা সম্ভব না, বোনের বাসায় চলে গেলাম......সারা রাস্তা মনে হইল সম্মোহন এর মধ্যে ছিলাম এরকম মনে হচ্ছিল... বোনের বাসায় গিয়ে বোনের সামনে নিজেকে আর সামলে রাক্তে পারলাম না, কান্না শুরু করে দিলাম... সত্যি বলতে অই সময় কান্না করে মনে হইসে বুকের উপর থেকে পাথর সমান চাপ সড়ে গেছে...
এই ঘটনা থেকে আমার কতগুলা উপলব্ধি হইসে ... প্রথমত , এরকম কষ্টের সময় কাছের কোন মানুষ থাকলে তার সাথে কষ্ট শেয়ার করলে কষ্ট কিছুটা হলেও কমে...। দ্বিতীয়ত, এরকম পরিস্থিতিতে আসলে কাছের মানুষ টা মেয়েমানুষ হলে আরও ভাল হয় ,কারন ছেলেরা আরেক ছেলের সামনে এরকম পরিস্থিতিতে কমফোর্টেবল না...
ওইদিন বাসায় আসার পর জিনিস টা নিয়ে আমি চিন্তা করলাম...ধরুন আপনি এমন একটা জায়গায় আছেন যেখানে অত্যাধুনিক জীবন ধারণের সব ই আছে কিন্তু আপনার আপনজন বলে কেও নাই, কি হবে এই অত্যাধুনিক জীবন যাপন দিয়ে তখন?
আমি মানুষ টা একটু চাপা স্বভাবের। সহজে নিজের অনুভুতি প্রকাশ করতে পারি না।কিন্তু মাঝে মাঝে সবকিছু চাপা রাখা যায় না,রাখা উচিত ও না। এইজন্যই মনে হয় লেখা লেখি শুরু করসি ! :p
আমি আগে কখনও কাছের কেও মারা গেলে কিরকম লাগে জিনিস টা উপলব্ধি করতে পারি নাই। কারন আমার কখনও ওইরকম পরিস্থিতি হয় নায়। কিন্তু প্রায় দুইমাস আগে আমার অত্যন্ত কাছের একজন মানুষ দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ায় আমার এই অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়...
প্রথম যখন আমি দুর্ঘটনার খবর শুনি আমি তখন ইউনিভার্সিটি তে। খবর টা শুনার পর আমার প্রথম কতক্ষণ বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল। কিন্তু কতক্ষণ পরেই আমি আবার স্বাভাবিক হয়ে যাই। আমার মনে হচ্ছিল আসলে কিছুই হয় নায়......বাসায় আসলাম...বাসার আসার কতক্ষণ পর্যন্ত আমার কন অনুভুতি ছিল না...মনে হচ্ছিল কিছুই হয় নায়। কিন্তু কতক্ষণ পর হটাত করে প্রচণ্ড কান্না পাইতে শুরু করল... শেষ কবে কাদসি মনে করতে পারতেসি না... হটাত এত কান্না পাওায় আমার নিজের ই কেমন জানি লাগতেসিল ... হটাত নিজেকে একদম একা একা মনে হচ্ছিল...।। আমি চাচ্ছিলাম না আমার কান্না আমার বাকি ফ্লাট ম্যাট রা দেখুক ... কিন্তু আবার রুম একা থেকে প্রচণ্ড একা একা লাগতেসিল... শেষ এ ঠিক করলাম রুম এ একা থাকা সম্ভব না, বোনের বাসায় চলে গেলাম......সারা রাস্তা মনে হইল সম্মোহন এর মধ্যে ছিলাম এরকম মনে হচ্ছিল... বোনের বাসায় গিয়ে বোনের সামনে নিজেকে আর সামলে রাক্তে পারলাম না, কান্না শুরু করে দিলাম... সত্যি বলতে অই সময় কান্না করে মনে হইসে বুকের উপর থেকে পাথর সমান চাপ সড়ে গেছে...
এই ঘটনা থেকে আমার কতগুলা উপলব্ধি হইসে ... প্রথমত , এরকম কষ্টের সময় কাছের কোন মানুষ থাকলে তার সাথে কষ্ট শেয়ার করলে কষ্ট কিছুটা হলেও কমে...। দ্বিতীয়ত, এরকম পরিস্থিতিতে আসলে কাছের মানুষ টা মেয়েমানুষ হলে আরও ভাল হয় ,কারন ছেলেরা আরেক ছেলের সামনে এরকম পরিস্থিতিতে কমফোর্টেবল না...
Comments
Post a Comment